১। ১৮-৩৫ বছরের যুবদের উদ্ধুদ্ধ করণের মাধ্যমে ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে আত্মনির্ভশীল করে গড়ে তোলা।
২। প্রাতিষ্ঠানিক : প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ প্রদান যেমন- কম্পিউটার, মডার্ণঅফিস ম্যানেজমেন্ট এন্ড কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ইলেক্ট্রনিক্স, ইলেক্ট্রিক্যাল, রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং, পোষাক তৈরী ব্লক, বাটিক ও মৎস্য চাষ এবং হাঁস-মুরগী ও গবাদী পশু পালন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। হাঁস-মুরগী ও গবাদী পশু পালন, মৎস্য চাষ, মৌমাছি পালন এছাড়াও স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে যে কোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করে আত্মনির্ভরশীল করার সুযোগ করে দেয়া হয়।
৩। প্রশিক্ষত যুবদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রকল্প তদন্তপূর্বক ঋণের ব্যবস্থা করে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হয়।
৪। প্রশিক্ষিণকালীন সময় যুবদের বিভিন্ন জাতীয় দিবস সম্পর্কে এবং সচেতনতামূলক হিসাবে ইভ-টিজিং প্রতিরোধে মোটিভেশন, পরিবার পরিকল্পনা, জন্মনিয়ন্ত্রণসম্পর্কে সচেতনতা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসম্পর্কে সচেতনতা, মাদকাশক্তি থেকে বিরত থাকা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করণ, HIV এইডস প্রতিরোধে সতেনতা, বাল্য বিবাহ ও যৌতুক নিরসনে এবং বৃক্ষরোপনে উদ্বুদ্ধকরণ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে যেমন- ভিজিএফ, ভিজিডি, টিআর এবং সরকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে জরুরী ভিত্তিতে গৃহীত কর্মসূচী/প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠপর্যায়ে উপজেলা পর্যায়ে অন্যান্য দপ্তরের সাথে সমন্বয় পূর্বক কাজে সহযোগিতাকরা হয়।
৫। যুব সংগঠনের যুবদেরএকত্রিত করে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে জনগণের জীবনযাত্রা মানের উন্নয়ন করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে।
৬। যুবদের বিভিন্ন জাতীয় দিবসে খেলাধুলার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের মানসিক বিকাশ সাধন করা হয়ে থাকে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস